সাইবার নিরাপত্তা নীতিমালা
সাইবার অপরাধ থেকে বাঁচতে হলে সাইবার নিরাপত্তা নীতিমালা গুলো জানা উচিত।
সাইবার অপরাধ দমন করার উদ্দেশ্যে সাইবার নিরাপত্তা নীতিমালা প্রণীত হয়েছে।
সাইবার নিরাপত্তা নীতিমালার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হল দেশ ও দেশের জনগণকে রক্ষা
করা, ডিজিটাল সিস্টেম, নেটওয়ার্ক ও তথ্যের নিরাপত্তা প্রদান করা।
এছাড়াও সাইবার নিরাপত্তা নীতিমালার উদ্দেশ্য হল অনলাইন হুমকি বা প্রতারণা থেকে
সকলকে রক্ষা করা। সাইবার নিরাপত্তা নীতিমালা বা আইন সর্বপ্রথম যুক্তরাষ্ট্র,
যুক্তরাজ্য ও ইউরোপীয় ইউনিয়নে প্রণীত হয়েছিল। বাংলাদেশে ২০২৩ সালে
প্রস্তাবিত সাইবার নিরাপত্তা আইন অনলাইন নিরাপত্তা প্রদানের ক্ষেত্রে একটি
গুরুত্বপূর্ণ আইন হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
সূচিপত্রঃ- সাইবার নিরাপত্তা নীতিমালা
ভূমিকাঃ
বর্তমান অনলাইন বিশ্বে ফাইবার নিরাপত্তার গুরুত্ব কে অবহেলা করা যায় না।
সাইবার নিরাপত্তা নীতিমালা এমন একটি আইন যা কোন দেশের অবকাঠামো রক্ষা,
ব্যক্তিগত তথ্যের সংরক্ষণ এবং সুরক্ষা এবং ফাইবার হুমকি থেকে দেশের জনগণকে
রক্ষা করে। আজকে আমরা এই পোস্টে সাইবার নিরাপত্তা সম্পর্কে বিস্তারিত জানার এবং
বোঝার চেষ্টা করব।
সাইবার অপরাধ কিঃ
সাইবার অপরাধ হলো কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট ব্যবহার করে সংগঠিত অপরাধগুলো। অপরাধ
গুলোর মধ্যে রয়েছে তথ্যচুরি, ব্যক্তিগত ছবি এবং ভিডিও ভাইরাল করা, হ্যাকিং,
বিভিন্ন ধরনের মালিসিয়াস সফটওয়্যার ডিভাইসে ইন্সটল করে তথ্য ইন্ক্রিপ্ট করার
মাধ্যমে ক্ষতিপূরণ চাওয়া, তথ্য জালিয়াতি, ছড়ানো, সাইবার বুলিং এবং কাউকে
বিভ্রান্ত করার জন্য মিথ্যা তথ্য প্রচার করা সবগুলো সাইবার অপরাধ।
এছাড়াও আরো অনেক সাইবার অপরাধ রয়েছে যে অপরাধগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে
হলে সাইবার নিরাপত্তা নীতিমালা সম্পর্কে জানতে হবে।
লক্ষণীয় সাইবার অপরাধঃ
(১) কাউকে বিভ্রান্ত করার উদ্দেশ্যে সোশ্যাল মিডিয়া বা ইন্টারনেটে মিথ্যা এবং
অপ্রীতিকর তথ্য প্রচার করা।
(২) নিজের আইডেন্টিটি গোপন করে সোশ্যাল মিডিয়ায় একাউন্ট খুলে কারো বিরুদ্ধে
কোন কিছু লেখা বা ধর্মীয় উস্কানি প্রদান করা।
(৩) কারো ব্যক্তিগত ইলেকট্রিক ডিভাইসে অনৈতিকভাবে প্রবেশ করে তার ক্রেডিট কার্ড
বা ব্যাংক একাউন্ট জালিয়াতি করা।
(৪) ইন্টারনেটে পর্নোগ্রাফি দেখ আবার ডাউনলোড করা কিংবা পর্নোগ্রাফি ভিডিও ধারণ
করে সেগুলো বিক্রি বা আপলোড করা সাইবার অপরাধ।
(৫) অনলাইনে জুয়া খেলার এক ধরনের সাইবার অপরাধ।
(৬) অন্য কারো ইলেকট্রিক ডিভাইস যেমন স্মার্টফোন বা কম্পিউটারে মালিশিয়া
সফটওয়্যার ইন্সটল করিয়ে তার তথ্য চুরি বা ডিভাইসটি নষ্ট করে দেওয়া সাইবার
অপরাধ।
(৭) তথ্য চুরি করা কিংবা গোপন তথ্য ফাঁস করে দেয়া সাইবার অপরাধ।
(৯) কাউকে কোন কিছু করার জন্য অর্থের প্রলোভন দেখানো কিংবা অর্থ পুরনোভন
দেখিয়ে জব অফার করাও সাইবার অপরাধ।
(১০) মালিকের অনুমতি ব্যতীত তার যেকোনো অ্যাকাউন্টে প্রবেশ বা হ্যাকিং সাইবার
অপরাধ।
(১১) সফটওয়্যার কিংবা বইয়ের পাইরেসি করাও সাইবার অপরাধ।
সাইবার নিরাপত্তা কিঃ
কোন দেশের ডিজিটাল পরিবেশের তথ্য এবং তথ্য সংক্রান্ত যাবতীয় সম্পদের
আদান-প্রদান বা একসেসের বিরুদ্ধে সুরক্ষা এবং প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে তোলা।
সাইবার নিরাপত্তা নীতিমালার প্রধান কাজ হল ডিজিটাল সিস্টেমের ইন্টারনেট,
কম্পিউটার, নেটওয়ার্ক এবং তথ্য সংক্রান্ত সকল সম্পদের সুরক্ষা প্রদান করা এবং
বহিরাগত ব্যক্তিদের প্রবেশ প্রতিরোধ নিশ্চিত করা।
যে কোন পরিস্থিতিতে কোন দেশের এবং দেশের জনগণের তথ্য সংরক্ষণ, তথ্যগত
গোপনীয়তা, ডাটা অনুমোদন, ভূমিকা বিন্যাস সুরক্ষা, ডিজিটাল সংক্রান্ত অপরাধের
বিরুদ্ধে সুরক্ষা এবং নেটওয়ার্ক সুরক্ষা প্রদান করাও সাইবার নিরাপত্তা
নীতিমালার অন্তর্ভুক্ত।
সাইবার নিরাপত্তা নীতিমালা
যেকোনো দেশের ডিজিটাল পরিবেশের যাবতীয় সম্পদ এবং তথ্য সংরক্ষণ করার জন্য
সুনির্দিষ্ট, সুস্পষ্ট এবং প্রায়োগিক নিরাপত্তা থাকা প্রয়োজন। বাংলাদেশে ২০২৩
সালে প্রস্তাবিত সাইবার নিরাপত্তা আইন অনলাইন নিরাপত্তা প্রদানের ক্ষেত্রে একটি
গুরুত্বপূর্ণ আইন হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
জাতীয় সাইবার স্থিতিস্থাপকতা বৃদ্ধিঃ
ফাইবার নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠিত করতে হলে সাইবার নিরাপত্তা নীতিমালার এবং সাইবার
প্রতিরক্ষা কে প্রথম উদ্দেশ্য গুলোর মধ্যে সাইবার স্থিতিস্থাপকতা বাড়ানো প্রথম
কাজ। দেশের সাইবার নীতিমালা কে শক্তিশালী করতে সরকারি সংস্থাগুলোর পাশাপাশি
বেসরকারি বড় বড় এবং স্বনামধন্য সংস্থাগুলোকে সহযোগিতার ক্ষমতা প্রদান করতে
হবে। সাইবার নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করার জন্য এবং সম্ভাব্য ঝুঁকি
এড়ানোর জন্য একটি শক্তিশালী কাঠামো প্রতিষ্ঠা করতে হবে।
গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো সুরক্ষাঃ
সরকারি এবং বেসরকারি গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো যেমন- বৈদ্যুতিক পাওয়ার গ্রিড,
পরিবহন ব্যবস্থা এবং আর্থিক নেটওয়ার্ক এগুলো হলো আধুনিক সমাজের মেরুদন্ড।
বর্তমানে অনেক কিছুই অনলাইন ভিত্তিক হয়ে যাচ্ছে। তাই এসব ক্ষেত্রেও অনলাইন এর
তথ্যের সংরক্ষণের দায়িত্ব সাইবার সিকিউরিটির ওপর।
কম্পিউটার ও মোবাইল ডিভাইসের সুরক্ষাঃ
সাইবার নিরাপত্তাকে বাস্তবায়নের জন্য স্ব-স্ব অবস্থান থেকে নিজস্ব কম্পিউটার
এবং মোবাইল ডিভাইসে সুরক্ষামূলক সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হবে। অপ্রয়োজনীয়
সফটওয়্যার গুলো ডিলিট করে ফেলতে হবে। যে সকল সফটওয়্যার গুলো ইন্সটল করার সময়
আপনার লোকেশন, গ্যালারি অ্যাক্সেস, কল রেকর্ড একসেস, এবং ড্রাইভ এক্সেস সে থাকে
সে সকল অ্যাপস গুলো পরিহার করুন। শুধুমাত্র বিশ্বাসযোগ্য সোর্স থেকেই অ্যাপস
এবং অন্যান্য ফাইল ডাউনলোড করুন।
কম্পিউটার এবং অনলাইন অ্যাকাউন্টের সুরক্ষাঃ
সাইবার নিরাপত্তা নীতিমালার আরেকটি অংশ হল কম্পিউটার এবং অনলাইন একাউন্ট সমুহের
সুরক্ষা। যেকোনো অ্যাকাউন্টের পাসওয়ার্ড এর ক্ষেত্রে সরঞ্জক্য এবং শক্তিশালী
পাসওয়ার্ড ব্যবহার করুন। ২ ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন অথবা মাল্টি ফ্যাক্টর
অথেন্টিকেশন অতিরিক্ত সুরক্ষা ব্যবস্থা তৈরি করে।
যেকোনো ধরনের স্প্যামিং মেইল, ফিশিং মেইল, স্প্যানিং সফটওয়্যার থেকে দূরে
থাকুন। যেকোনো জায়গায় ব্যক্তিগত তথ্য শেয়ার করা বন্ধ করুন।
ডেটা এনক্রিপশনঃ
আপনার ওয়েবসাইটকে সুরক্ষিত রাখতে এবং তথ্যগুলোকে হ্যাকারদের হাত থেকে মুক্ত
রাখতে (SSL/TLS) সংযুক্ত করুন।
ডেটা ব্যাকআপঃ
প্রয়োজনীয় এবং গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সকল সুরক্ষিত স্থানে ব্যাকআপ করে রাখুন। কোন
কারনে আপনার ডিভাইস বা কম্পিউটারের তথ্য চুরি বা হ্যাক হলে যেন আপনি পুনরুদ্ধার
করতে পারেন।
অপ্রয়োজনীয় অ্যাকাউন্ট ডিলিটঃ
আমরা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন মার্কেটপ্লেস বা সোশ্যাল মিডিয়া একাউন্ট করে থাকি।
অথচ এরকম অনেক অ্যাকাউন্ট রয়েছে যেগুলো আমরা ব্যবহারই করি না। সে ক্ষেত্রে অপ
ব্যবহৃত এবং অপ্রয়োজনীয় একাউন্টগুলো ডিলিট করে ফেলুন। প্রয়োজনীয়
মিডিয়াগুলোর হেল্প সেকশনে যোগাযোগ করুন।
সাইবার ক্রাইম প্রতিরোধ ও তদন্তকে শক্তিশালী করাঃ
সাইবার অপরাধ দূর করার জন্য সাইবার ক্রাইম তদন্ত কমিশন বা সংস্থাকে বিশেষ
ক্ষমতা দেওয়ার নীতিমালা সাইবার নিরাপত্তার মধ্যে সংযুক্ত থাকতে হবে। যা সে
সংস্থা বা কমিশনকে হ্যাকিং, ডেটা চুরি এবং অনলাইন জালিয়াতি সহ কার্যকরভাবে
সাইবার হুমকি মোকাবেলা করার শক্তিশালী ক্ষমতা দেয়। এ ধরনের সাইবার আন্তর্জাতিক
সহযোগিতাকে উৎসাহিত করে এবং আন্ত সীমান্ত সাইবার হুমকি মোকাবেলায় দেশগুলোর
সাথে সহযোগিতা বৃদ্ধির সম্ভাবনা বাড়ে।
ব্যবসায়িক সম্পদের সুরক্ষাঃ
সাইবার নিরাপত্তা নীতিমালার অন্যতম পয়েন্ট হল ব্যবসায়িক সম্পদের সুরক্ষা।
ব্যক্তিগত তথ্যের সুরক্ষার মতোই ব্যবসায়িক সম্পদের সুরক্ষা দেয়াও সাইবার
নিরাপত্তার কাজ। নিম্নে কিছু ব্যবসায়িক সম্পদের সুরক্ষা বর্ণনা করা হলো।
মালিকানাধীন সুরক্ষঃ
ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোতে তাদের সকল অনলাইন তথ্য এবং সম্পদ গুলোতে শুধুমাত্র
ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের অনুমোদিত ব্যক্তিরায় যেন অ্যাক্সেস করতে পারে সে বিষয়টি
নিশ্চিত করতে হবে। ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো ইনক্রিটেড থাকতে
হবে। যেমন ক্রেডিট কার্ড তথ্য, ব্যক্তিগত ব্যাংক তথ্য, কর্মচারীদের স্যালারি
সিট ইত্যাদি।
সাইবার নিরাপত্তা সচেতনতা এবং শিক্ষার প্রচারঃ
শক্তিশালী সাইবার নিরাপত্তা ব্যবস্থা গড়ে তোলার জন্য ব্যাপক প্রশিক্ষণ ও
সচেতনতা প্রয়োজন। সাইবার নিরাপত্তা প্রশিক্ষণ এবং সচেতনতার ওপর গুরুত্ব প্রদান
করে থাকে। সাইবার নিরাপত্তা নীতিমালা সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং অন্যান্য
সংস্থাগুলোকে তাদের পাঠ্যক্রম এর মধ্যে সাইবার নিরাপত্তা বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত
করতে এবং ডিজিটাল সাক্ষরতা বাড়াতে উৎসাহ প্রদান করে। সাইবার নিরাপত্তার
নীতিমালার অন্যতম প্রধান লক্ষ্য হল ব্যাক্তিদের নিজেদের এবং তাদের নিজের
ডিজিটাল সম্পদ রক্ষা করার ক্ষমতা দেয়।
আন্তর্জাতিক প্রভাব এবং সহযোগিতাঃ
সাইবার অপরাধ শুধুমাত্র কোন নির্দিষ্ট দেশভিত্তিক হয়ে থাকে না। সাইবার অপরাধ
গোটা বিশ্বব্যাপী হয়ে থাকে। এটি একটি বৈশ্বিক সমস্যা। বর্তমানে সাইবার হুমকি
জাতীয় সীমানা পেরিয়ে গোটা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছে। তাই এই সাইবার অপরাধ দমন
করার জন্য বিশ্বব্যাপী সহযোগিতা প্রয়োজন। আন্তর্জাতিক সহযোগিতার গুরুত্ব
বৃদ্ধি করতে সাইবার নিরাপত্তা অবশ্যই প্রয়োজন।
আরো পড়ুনঃ ল্যাপটপ বা ডেস্কটপ হ্যাক হবার ১২টি লক্ষণ
এক্ষেত্রে বিভিন্ন দেশের সাথে সাহায্য সহযোগিতার জন্য প্রয়োজনীয় কাঠামো
স্থাপন করতে হবে। সাইবার নিরাপত্তা নীতিমালা প্রক্রিয়াটিকে শক্তিশালী করার
জন্য এটি একটি বিশ্বব্যাপী সাইবার চ্যালেঞ্জ যেটি মোকাবেলা করতে আন্তর্জাতিক
সহযোগিতা প্রয়োজন।
নিরাপত্তা এবং গোপনীয়তার ভারসাম্যঃ
নিরাপত্তা ব্যবস্থা এবং ব্যক্তিগত তথ্যের গোপনীয়তার অধিকার এর মধ্যে ভারসাম্য
বজায় রাখা এবং সাইবার নিরাপত্তা বৃদ্ধি করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সাইবার
নিরাপত্তা ও গোপনীয়তা রক্ষা এবং অতিরিক্ত নজরদারি সীমিত করার বিধান
অন্তর্ভুক্ত করে। সাইবার নিরাপত্তা প্রদানের ক্ষেত্রে ব্যক্তিগত স্বাধীনতা
লঙ্ঘন যেন না হয় তা নিশ্চিত করার পাশাপাশি এটি সুরক্ষা ব্যবস্থা নিশ্চিত করে
এবং ডিজিটাল নিরাপত্তা ও গোপনীয়তার মধ্যে সূক্ষ্ম ভারসাম্য বজায় রাখে।
উপরে উল্লেখিত পদক্ষেপগুলো গ্রহণ করলে আপনি ব্যক্তিগতভাবে আপনার তথ্য এবং
অনলাইন সম্পদ রক্ষা করতে সক্ষম হবেন। সাইবার নিরাপত্তা এবং এর সঠিক পদ্ধতি এবং
বিস্তারতে তথ্য জানতে সাইবার নিরাপত্তা সংস্থা, পুলিশ, সাইবার বিষয়ক গবেষক,
বিশ্ববিদ্যালয়ের সাইবার সিকিউরিটির কোন কর্মকর্তা এবং অন্যান্য সংস্থার সাথে
যোগাযোগ করতে পারেন।
উপসংহারঃ
সাইবার নিরাপত্তা, সাইবার হুমকি থেকে দেশের মানুষ এবং দেশকে, দেশের বিভিন্ন
সরকারি বেসরকারি অনলাইন ভিত্তিক সম্পদ গুলোকে রক্ষা করার একটি গুরুত্বপূর্ণ
প্রতিনিধিত্ব হিসেবে কাজ করে। সাইবার স্থিতিস্থাপকতা বৃদ্ধি করার সাথে সাথে
অবকাঠামগত সংরক্ষণ এবং ডিজিটাল যুগের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা
পালন করে। 25790
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url